সোমবার সবুজ-মেরুন বাহিনী বিএসএফ-কে হারালে তারাও ছয় পয়েন্ট পাবে এবং গ্রুপশীর্ষে ওঠার লড়াইয়ে ডায়মন্ড হারবারকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানানোর জায়গায় পৌঁছে যাবে।

ভারতীয় ফুটবল দলকে ফের টেনে তুলতে পারবেন কি না খালিদ জামিল, সে প্রশ্ন অনেকেরই। কিন্তু সেই পথে কোন কোন হার্ডল অতিক্রম করতে হবে, তা অনেকেরই জানা।

ইন্ডিয়ান সুপার লিগে বহু ফুটবলারের স্মরণীয় ডাকনামের জন্ম হয়েছে। কিছু দিয়েছে ক্লাব, কিছু সমর্থকেরা।

১৩ বছরে এই প্রথম কোনও ভারতীয় কোচকে দেশের জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব পালন করার সুযোগ দেওয়া হল।

বিদেশিহীন সবুজ-মেরুন বাহিনীর তরুণ ভারতীয় খেলোয়াড়রাই এ দিন শুরু থেকে আধিপত্য বিস্তার করার পরিকল্পনা নিয়ে মাঠে নামেন।

মহমেডান প্রথম ম্যাচে হেরে যাওয়ায় তাদের কাছে এটি মরণ-বাঁচন ম্যাচ বলা যায়। মোহনবাগান সুপার জায়ান্টকে হারাতে না পারলে তাদের টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিতে হতে পারে।

দুই গ্রুপসেরা দল ফাইনালে একে অপরের মুখোমুখি হবে এবং তৃতীয় স্থানের লড়াইয়ে নামবে দ্বিতীয় স্থানাধিকারী দুই দল। টুর্নামেন্টে ভারত ছাড়াও আমন্ত্রিত ওমান।  

একই আইএসএল মরশুমে সবচেয়ে কার্যকর আক্রমণ-ত্রয়ীদের খুঁজে বের করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে— যাঁদের ক্রমতালিকা তৈরি করা হয়েছে গোল অবদানের (গোল + অ্যাসিস্ট) ভিত্তিতে।

এই ফলের অর্থ, গ্রুপ শীর্ষে উঠে গেল ডায়মন্ড হারবার এফসি। যা তাদের পক্ষে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

'কলকাতায় ফুটবলের প্রতি আবেগ একেবারে আলাদা। মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট ভারতের সেরা দল, এই ক্লাবের সমর্থকেরাও সেরা, আর পরিবেশও অসাধারণ'।

এর আগে তারা ২০২১ সালে ফাইনাল এবং ২০২২ সালে সেমিফাইনালে উঠেছিল। এ বার সাদা-কালো বাহিনী সেই জায়গায় পৌঁছতে পারবে কি না, তার ইঙ্গিত সোমবারের ম্যাচেই পাওয়া যাবে।

‘দুশ্চিন্তা হচ্ছিল। ভাবছিলাম, (কেরালার) মানুষকে কীভাবে বলব, ওরা কীভাবে নেবে। কিন্তু যখন কলকাতায় পৌঁছলাম এবং সব কিছু নিজের চোখে দেখলাম, তখন শান্তি পেলাম’।