মানোলো মার্কেজ দায়িত্ব নেওয়ার পর খুব একটা ভাল ফল করতে পারেনি ভারত। মাত্র একটি ম্যাচ জিততে পেরেছে, হংকং গত ১২টি ম্যাচের মধ্যে মাত্র একটিতে হেরেছে। গত ন’টি ম্যাচে অপরাজিত তারা।

৩২টি মনোনীত গোলের মধ্য থেকে চার ধাপের ভোটিংয়ে জিতে নির্বাচিত হয়েছে মরশুমের সেরা গোল।

কোনও অভিনয় নয়, কোনও পরিকল্পিত প্রতিক্রিয়া নয়, একজন সমর্থকের খাঁটি আবেগ ফুটে উঠেছিল তাঁর সেই উল্লাসে।  

দল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এবং তাঁরা সরাসরি থাইল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরে আসবেন। বাকি ২৫ জন খেলোয়াড়  হংকং রওনা হয়ে যান, হংকং-এর বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলতে।

প্রতিপক্ষের গোলের সামনে গিয়ে ভারতীয় ফুটবলারদের খেই হারিয়ে ফেলার পুরনো রোগ যে একেবারেই সারেনি, তা এই ম্যাচে আরও একবার বোঝা যায়।

দীর্ঘ ছ’বছর পর দুই দেশের সিনিয়র দল একে অপরের মুখোমুখি হতে চলেছে। ২০১৯-এ শেষ যে বার দেখা হয়েছিল দুই দলের, সে বছর এক জোড়া ম্যাচ খেলেছিল তারা।  

সুনীল ছেত্রী যখন ভারতের হয়ে প্রথম গোল করেন, তখন সুহেলের বয়স মাত্র দু’মাস। সেই সুনীল ছেত্রীর সঙ্গে এখন একই ড্রেসিংরুমে থাকার সুযোগ পেয়েছেন। স্বাভাবিক ভাবেই বেশ উত্তেজিত তিনি।     

তাঁর অসাধারণ দক্ষতাগুলি তুলে ধরা হয়েছে বিভিন্ন রেটিংয়ের মাধ্যমে

মরশুমের মাঝপথে দায়িত্ব নেওয়ার পর, এই স্প্যানিশ কোচ ইস্টবেঙ্গলকে ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ইতিহাসে তাদের সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন করতে সাহায্য করেন।

বাছাই পর্বের খেলাগুলি হবে ১ থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। সব ম্যাচই একটি ভেন্যুতে রাউন্ড-রবিন ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে।

‘ব্যর্থতা আমাদের প্রত্যেককেই আরও ভাল ফুটবলার ও দৃঢ়চরিত্রের মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে সাহায্য করেছে। এখন আমরা পরবর্তী চ্যালেঞ্জের দিকে তাকিয়ে রয়েছি’।  

ফ্যানরা তাঁদের পছন্দের গোলগুলির জন্য ভোট দিতে পারবেন, যা নকআউট পর্বে পৌঁছবে এবং অবশেষে একটি গোল মরশুমের সেরা হিসেবে নির্বাচিত হবে।