খবর
Adjust Filters
Filter by Clubs
All Clubs
Filter by Season
All Seasons
কামিংস, হুগো, আনোয়ারদের ছাড়াও জিততে পেরে খুশি মোহনবাগান কোচ ফেরান্দো
আনোয়ার, আশিক, জেসন, হুগো—কেউই তো খেলতে পারছে না। তা সত্ত্বেও যে জিতেছি, সে জন্য আমি খুশি। যারা খেলেছে, আরমান্দো, গ্ল্যান তারা খুবই ভাল পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। তবে আমাদের দলে খুব শীঘ্রই ভারসাম্য আনতে হবে।
পিছিয়ে থেকেও জয়, শুরুতে টানা চার ম্যাচ জিতে নতুন নজির মোহনবাগানের
ফিটনেসের কারণে এ দিন খেলতে পারেননি মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের ডিফেন্ডার আনোয়ার আলি, মিডফিল্ডার হুগো বুমৌস ও স্ট্রাইকার জেসন কামিংস। তবুও এল টনা চতুর্থ জয়, যা এক নতুন রেকর্ড।
ঘরের মাঠে জয়ে ফিরতে মরিয়া জামশেদপুর, ছন্দ বজায় রাখাই লক্ষ্য মোহনবাগানের
আশিক কুরুনিয়ানের মতো গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় চোট পেয়ে সারা মরশুমের জন্য ছিটকে যাওয়ার পর গতবারের নক আউট চ্যাম্পিয়নরা সম্প্রতি হারিয়েছে রক্ষণের নির্ভরযোগ্য তারকা আনোয়ার আলিকেও। ফলে কিছুটা হলেও দুর্বল হয়েছে তারা।
কত দিন মাঠের বাইরে আনোয়ার আলি! ধন্দে মোহনবাগান এস জি কোচ হুয়ান ফেরান্দো
আনোয়ার মাস খানেকও খেলতে না পারলে আগামী মাসে বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে তাঁর ভারতের হয়ে মাঠে নামাও কঠিন হয়ে উঠতে পারে। আগামী ১৬ ও ২২ নভেম্বর ভারতীয় দলের ম্যাচ রয়েছে কুয়েত ও কাতারের বিরুদ্ধে। এই দুই ম্যাচে নামাও আনোয়ারের পক্ষে সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েই যাচ্ছে।
আইএসএলে শেষ মুহূর্তের গোলে ফয়সালা, স্বপ্নপূরণ, স্বপ্নভঙ্গ, সেরা দশে কারা, কবে, কোথায়?
শেষ মুহূর্তের গোল আইএসএলের ইতিহাসে আগেও একাধিকবার হয়েছে। চলতি মরশুমেই এমন হয়েছে। ইসবসনেরই সতীর্থ আশির আখতার চেন্নাইন এফসি-র বিরুদ্ধে ১০০তম মিনিটে গোল করেন। যদিও সেই ম্যাচে ম্যাচের ছবি পাল্টে যায়নি।
পুরনো রোগ সারানোই এখন ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাতের সবচেয়ে বড় কাজ
কেন পুরনো রোগ সারছে না লাল-হলুদের? লড়াকু দল হিসেবে চিরপরিচিত দলের সুনাম কেন এ ভাবে বারবার নষ্ট হচ্ছে? এটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন। গত ম্যাচে এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে এবং তার আগের ম্যাচেও বেঙ্গালুরু এফসি-র বিরুদ্ধে একই ঘটনা ঘটে।
এএফসি কাপ: বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে ২-২ ড্র করেও গ্রুপের শীর্ষেই রইল মোহনবাগান
ম্যাচের শুরুতে মোহনবাগানের দাপটই ছিল বেশি। বল দখল এবং গোলে শটের দিক থেকে তারাই এগিয়ে ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফিরে আসে বাংলাদেশের সেরা দলটি এবং পাল্টা চাপে ফেলে দেয় কলকাতার দলকে।
এএফসি কাপ: বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে জয়ের ছন্দ ধরে রাখতে মরিয়া মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট
গ্রুপের প্রথম দুই ম্যাচে জয়ের ফলে এএফসি কাপের ‘ডি’ গ্রুপের শীর্ষে রয়েছে মোহনবাগান এসজি। ওডিশা এফসি-কে হারিয়ে আসা বসুন্ধরা আপাতত রয়েছে তিন নম্বরে। মাজিয়া ও তাদের পয়েন্ট সংখ্যা একই হলেও গোলপার্থক্যে পিছিয়ে থাকায় তারা এখন তিনে।
প্রতিপক্ষকে ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে আনার সুযোগ করে দিই আমরাই, স্বীকারোক্তি কুয়াদ্রাতের
“প্রথমার্ধে আমরা ভালই খেলছিলাম। দ্বিতীয়ার্ধে আমরা সহজেই বলের নিয়ন্ত্রণ হারাতে শুরু করি। প্রতিপক্ষকে ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে আনার সুযোগ করে দিই আমরাই”।
ফের মহেশের গোলে এগিয়ে গিয়েও হার ইস্টবেঙ্গলের, জিতে দ্বিতীয় স্থানে এফসি গোয়া
প্রথমার্ধে যাও বা কিছুটা ছন্দে ছিল ইস্টবেঙ্গল, দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ কার্যত পুরোটাই নিজেদের হাতে তুলে নেন সন্দেশ ঝিঙ্গনরা। ফলে এক গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যাওয়া সত্ত্বেও ম্যাচের শেষে জয়ের হাসি মুখে নিয়েই মাঠ ছাড়ে মানোলো মার্কেজের দল।
প্রতিবেশী রাজ্যের ‘ঘরের’ মাঠে ধারাবাহিক গোয়ার বিরুদ্ধে কঠিন চ্যালেঞ্জ লাল-হলুদের
খাতায় কলমে হোম ম্যাচ হলেও শনিবার বিকেলে তারা এফসি গোয়ার বিরুদ্ধে নামবে ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে। তাই হোম অ্যাডভান্টেজ পুরোপুরি পাওয়া কঠিন। প্রায় আড়াই সপ্তাহের ছুটির পর খেলতে নেমে লাল-হলুদ বাহিনী ভাল খেলবে, এমন আশাই করা যায়। আবার উল্টেটাও হতে পারে। দীর্ঘ ছুটিতে ছন্দ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ভুবনেশ্বরে হোম ম্যাচ খেলার সিদ্ধান্ত আমারই, জানিয়ে দিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাত
“এফসি গোয়া প্রথম দুটো ম্যাচেই জিতে ছ’পয়েন্ট পেয়েছে। ওরা ওদের একশো শতাংশ দক্ষতা দিয়ে খেলছে। ডুরান্ড কাপে ওরা মোহনবাগানের কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে গিয়েছিল রেফারির ভুল সিদ্ধান্তের শিকার হয়ে। ওরা ভবিষ্যতের জন্য একটা ভাল দল গড়ছে”।
ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য ইস্টবেঙ্গলকে ধন্যবাদ মণিপুরী তারকা মহেশের
গত মরশুমে যখন স্টিফেন কনস্টান্টাইনের তত্ত্বাবধানে খেলেছিলেন, তখনও দলের ন’টি গোলে তাঁর প্রত্যক্ষ অবদান ছিল। গত আইএসএলে তাঁর খেলা দেখেই ভারতীয় দলে তাঁকে ডেকে নেন স্টিমাচ। তার পর থেকে ভারতের হয়ে ১৩টি ম্যাচ খেলে তিনটি গোল করেছেন মহেশ এবং একটি গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন।