খবর

    যে সমস্যা মেটাতে চেয়েছিলাম, তা এখনও মেটেনি: কুয়াদ্রাত

    ‘গোয়ার মতো ছন্দ আমরা কখনও পাইনি। ছন্দে এলেও তা ক্ষণস্থায়ী হয়েছে। যেমন সুপার কাপে আমরা ভাল ছন্দে ছিলাম। লিগে মোহনবাগানের বিরুদ্ধেও খুবই ভাল খেলি। কিন্তু তার পরেই হঠাৎ এমন হল যে আমরা তিন পয়েন্ট খোয়ালাম। ছন্দটা নষ্ট হয়ে গেল” 

    প্লে অফের অঙ্ক: বাকি সব ম্যাচ জয়ে বাগানে আসবে শিল্ড, সফল হলে আশা লাল-হলুদেও

    চলছে নানা অঙ্কও। কে, কী করলে শীর্ষে উঠতে পারবে অথবা সেরা ছয়ে থাকতে পারবে, সেই নিয়ে। ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ওয়েবসাইট এখন থেকে নিয়মিত এই বদলাতে থাকা অঙ্কে আলোকপাত করবে।

    ডার্বির আগে প্রস্তুতির যথেষ্ট সময় ভরপুর কাজে লাগাতে চান পেট্রাটস

    ‘কে আগে গোল করেছে বা কে পরে করেছে, সেটা বড় কথা নয়। যে কোনও গোলই মূল্যবান। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, এই তিনটে গোল আমাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে’।

    দলের দাপুটে জয়ে খুশি মোহনবাগান কোচ আন্তোনিও হাবাস

    ‘এখন পর্যন্ত পরের ম্যাচ নিয়ে ভাবার সময় পাইনি। ডার্বিতে অন্য ম্যাচ, অন্য প্রতিপক্ষ। আমরা এখন এই ম্যাচের জয় উপভোগ করতে চাই। পরের ম্যাচ নিয়ে পরের সপ্তাহে ভাবা যাবে’।

    ঘরের মাঠে জামশেদপুরের বিরুদ্ধে দাপুটে জয়ে দু’নম্বরে মোহনবাগান

    নতুন বছরে ইন্ডিয়ান সুপার লিগে এই প্রথম হারল তারা। অন্য দিকে, ২০২৪-এ এই নিয়ে টানা ছ’টি আইএসএল ম্যাচে অপরাজিত রইল সবুজ-মেরুন বাহিনী, যার মধ্যে চারটিই জয়।

    ক্লান্তির জন্যই মহেশ, নন্দদের প্রথম দলে রাখা হয়নি, ব্যাখ্যা কুয়াদ্রাতের সহকারী জর্জের

    “বিষ্ণু প্রথমে গোল পেয়ে যাওয়ায় ওর আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়। আমরা একটা প্রকল্প নিয়ে কাজ করছি। যা যা ভুল হচ্ছে, সেগুলো শোধরানোর চেষ্টা করছি”।

    ঘরের মাঠে জামশেদপুরকে হারিয়ে দু’নম্বরে ওঠার সুযোগ মোহনবাগান এসজি-র

    দুই দলই গত পাঁচটি ম্যাচে অপরাজিত। নতুন বছর শুরু হওয়ার পর কোনও পক্ষকেই হারের মুখ দেখতে হয়নি। দুই প্রতিবেশী রাজ্যের দলই এ বছর আইএসএলে পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে তিনটি করে জয় পেয়েছে। কিন্তু পয়েন্টের ফারাকটা দুই দলের মধ্যে অনেকটাই।

    দ্রুততম গোলে এগিয়ে গিয়েও হার ইস্টবেঙ্গলের, প্লে-অফের দোরগোড়ায় ওডিশা এফসি

    দ্বিতীয়ার্ধে রিজার্ভ বেঞ্চ থেকে নাওরেম মহেশ, নন্দকুমার শেকর, শৌভিক চক্রবর্তীর নামার পরে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণের তীব্রতা ও গতি বাড়ে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে যে পারফরম্যান্স দেখায় তারা, তা যদি প্রথমার্ধে দেখাতে পারত, তা হলে বোধহয় ম্যাচের ছবিটা অন্যরকম হত।

    আমাদের সাফল্য-ব্যর্থতা শুধু আমাদের হাতেই: আন্তোনিও হাবাস

    ‘কাল আমরা অন্য একটা দলের বিরুদ্ধে খেলব এবং ঘরের মাঠে খেলব। এই ম্যাচটা সম্পুর্ণ অন্যরকম। তাই আমাদের পরিকল্পনা, কৌশলও আলাদা হবে’।

    কলিঙ্গ বাহিনীকে হারিয়ে সেরা ছয়ে প্রবেশের কঠিন চ্যালেঞ্জ ইস্টবেঙ্গলের সামনে

    বৃহস্পতিবার ঘরের মাঠে জয় পাওয়ার জন্য নিশ্চয়ই ঝাঁপিয়ে পড়বে তারা। সবচেয়ে বড় কথা গত দুই ম্যাচেই জয় পায়নি কলিঙ্গবাহিনী। এই ম্যাচে জয়ে না ফিরলে তাদের এক নম্বর জায়গাটাই নড়বড়ে হয়ে যাবে। ফলে এই ম্যাচে জিততেই হবে রয় কৃষ্ণাদের।

    ওডিশার কাজ কঠিন করে তুলতে চাই: কুয়াদ্রাতের সহকারী দেলগাদো

    “আমরাও ওদের বিরুদ্ধে লড়াই করতেই নামব। ওদের কাজটা কঠিন করে তোলার চেষ্টা করব। আমাদের আসল সমস্যা দলের সবাইকে ম্যাচ খেলার জায়গায় নিয়ে আসা”।

    ওডিশার বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য আমরা প্রস্তুত: নন্দকুমার

    “হিজাজিকে ছাড়া সামলানো কঠিন হবে। তবে আমাদের দলে এমন খেলোয়াড় আছে যারা দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত। বেঞ্চের খেলোয়াড়দের কাছে এটা এগিয়ে আসার একটা বড় সুযোগ”।

    দ্বিতীয়ার্ধের উন্নত পারফরম্যান্সই জেতাল, বলছেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাত

    “আমরা প্রথমার্ধে খুবই খারাপ খেলেছি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ভাল খেলেছি। ম্যাচের শেষে ফলই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। দলের লড়াকু মানসিকতাও আজ দলকে জিততে সাহায্য করেছে”।