দলবদ্ধ আক্রমণের মূল চাবিকাঠি ফরোয়ার্ডরাই। তারা গোল করা, সুযোগ তৈরি করা এবং আক্রমণকে নেতৃত্ব দেওয়ার দায়িত্বে থাকে। এই পজিশনে থাকা ফুটবলাররা বহুমুখী এবং যে কোনও দলের সাফল্যের জন্য অপরিহার্য।":0,"335559740":256}"="">

ইন্ডিয়ান সুপার লিগ (ISL) ২০২৪-২৫ মরশুমেও বেশ কিছু দুর্দান্ত গোলস্কোরার ছিলেন, যাঁরা চোখ জুড়ানো পারফরম্যান্স দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন। আলাদিন আজারেই থেকে সুনীল ছেত্রী, জেমি ম্যাকলারেন থেকে ইয়েসুস জিমিনিজ—সকলেই তাঁদের দলের প্রত্যাশা পূরণ করেছেন এবং একাধিক গোল করে নিজেদের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন।":0,"335559740":256}"="">

ফ্যানস’ টিম অব দ্য সিজনের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন সময় এসেছে আক্রমণভাগ সাজানোর, যেখানে তিনজন নির্ধারিত ফরোয়ার্ডকে বেছে নিতে পারবেন ভক্তরা। এই ভোটগ্রহণ শুরু হচ্ছে রবিবার, ১১ মে থেকে এবং চলবে ১৩ মে পর্যন্ত। এই তিনজন ফরোয়ার্ড ৪-৩-৩ ফরমেশনের চূড়ান্ত দলে অন্তর্ভুক্ত হবেন।":0,"335559740":256}"="">

তাহলে চলুন, দেখে নিই ফরোয়ার্ড ক্যাটাগরির মনোনীত খেলোয়াড়দের।":0,"335559740":256}"="">

স্ট্রাইকার":0,"335559740":256}"="">

সুনীল ছেত্রী (বেঙ্গালুরু এফসি)
২০২৪-২৫ মরশুমে ১৪ গোল করেছেন সুনীল, যা কোনও ভারতীয় খেলোয়াড়ের পক্ষে একক লিগ মরশুমে সর্বোচ্চ। এ ছাড়া এই মরশুমে বদলি হিসেবে সর্বোচ্চ ৬ গোল করেছেন ছেত্রী":0,"335559740":256}"="">

জেমি ম্যাকলারেন (মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট)
সাতটি ম্যাচ জেতানো গোল করেছেন ম্যাকলারেন এবং যে সব ম্যাচে তিনি গোল করেছেন, সে রকম ১০টির একটিতেও দল হারেনি (৯ জয়, ১ ড্র)।":0,"335559740":256}"="">

ইয়েসুস জিমিনিজ (কেরালা ব্লাস্টার্স এফসি)
১১ গোল করে ক্লাবের অভিষেক মরশুমে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। ২৫.৬% শট গোলে রূপান্তরিত করেন, যা অন্তত ১০টি শট নেওয়া খেলোয়াড়দের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।":0,"335559740":256}"="">

জেসন কামিংস (মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট)
বেঞ্চ থেকে এসে পাঁচটি গোল অবদান (৩ গোল, ২ অ্যাসিস্ট) রেখেছেন এবং টানা পাঁচটি প্লে-অফ ম্যাচে গোল করে ইতিহাস গড়েছেন।":0,"335559740":256}"="">

রাইট উইঙ্গার":0,"335559740":256}"="">

রায়ান উইলিয়ামস (বেঙ্গালুরু এফসি)
সাতটি গোল ও চারটি অ্যাসিস্ট করেছেন, ৩৫টি সুযোগ তৈরি করেছেন, ২৭টি সফল ড্রিবল এবং ১০৫টি ডুয়েল জিতেছেন।":0,"335559740":256}"="">

জিথিন এমএস (নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি)
৪১টি সুযোগ তৈরি করেছেন, ৩৬টি গুরুত্বপূর্ণ পাস এবং ২৮টি সফল ড্রিবলের মাধ্যমে মরশুমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।":0,"335559740":256}"="">

মনবীর সিং (মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট)
টি গোল অবদান, ১২৯টি ডুয়েল জয়, ৯৬টি বল রিকভারি এবং প্রতি ম্যাচে গড়ে ২৩টি পাস করেছেন।":0,"335559740":256}"="">

পিভি বিষ্ণু (ইস্টবেঙ্গল এফসি)
সাতটি গোল অবদান, ৩৮টি সফল ড্রিবল, ১৫টি সুযোগ সৃষ্টি এবং ১১৫টি ডুয়েল জয় করেছেন।":0,"335559740":256}"="">

লেফট উইঙ্গার":0,"335559740":256}"="">

আলাদিন আজারেই (নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি)
২৩টি গোল ও সাতটি অ্যাসিস্ট করে প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ২০+ গোল ও ৩০+ গোল অবদান রেখেছেন এক মরশুমে। সর্বোচ্চ ১৩৮টি শট ও তার মধ্যে ৪৭টি শট লক্ষ্যে রেখেছেন তিনি। ":0,"335559740":256}"="">

নোয়া সাদাউই (কেরালা ব্লাস্টার্স এফসি)
১২১ বার প্রতিপক্ষের বক্সে বল ছুঁয়েছেন, যা আজারেইয়ের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ এবং ২০০টি প্রোগ্রেসিভ ক্যারি করেছেন।":0,"335559740":256}"="">

ইরফান ইয়াডওয়াড (চেন্নাইন এফসি)
৫টি গোল ও ৪টি অ্যাসিস্ট করেছেন, ২০টি সুযোগ তৈরি করেছেন এবং ১৮৯টি ডুয়েল জিতেছেন।":0,"335559740":256}"="">

ইকের গুয়ারৎজেনা (এফসি গোয়া)
সাতটি গোল ও তিনটি অ্যাসিস্ট, ১৪টি সুযোগ তৈরি, প্রতি ম্যাচে গড়ে ২৩টি পাস এবং ৭৭% নিখুঁত পাস দিয়েছেন তিনি। ":0,"335559740":256}"="">